ফোনে ঘাপটি মেরে ইনস্টল হয়ে থাকতে পারে ফেসবুকের ডিফল্ট অ্যাপ। যেটি ফোনের ২০০ থেকে ৩০০ মেগাবাইট স্টোরেজ দখল করতে পারে।এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে ফেসবুক লাইট অ্যাপটি। ফেসবুক লাইটের বেশকিছু সুবিধা রয়েছে। নিচে তা দেয়া হলো-

লাইটে স্টোরেজ কম খরচ হয়। খুব সহজেই এটি ইনস্টল করে ব্যবহার করা যায়। একটি ফেসবুক লাইট অ্যাপ প্রাথমিক অবস্থায় ১০ মেগাবাইটেরও কম জায়গা দখল করে।

ফেসবুক লাইটে একইসাথে চ্যাটিং, নোটিফিকেশন চেক এবং টাইমলাইন স্ক্রলিং করা যায়। ডিফল্ট আপে মেসেজ পড়ার জন্য আলাদা মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে হয়।

কম বাজেটের কম স্টোরেজ সম্পন্ন মোবাইল ফোন আরামে ব্যবহার করা যায়।

যে কোনো অপারেটর থেকে ফেসবুক লাইট ফ্রি ফেসবুক চালানোর জন্য সর্বোকৃষ্ট। যার মাধ্যমে ছবি এবং ভিডিও দেখা ছাড়া সবকিছুই করা যাবে।

লাইটে সেটিংসজনিত কোনো জটিলতা নেই।

এতে ভিডিও দেখতে বিজ্ঞাপন আসার কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই অবাঞ্ছিত ও বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন আপনার ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে বাধা হতে পারবে না।

ডাটা সেভার মুড ব্যবহার করে খুব সহজেই উচ্চ রেজ্যুলেশনের ফটো ও ভিডিও কম ডাটা খরচ করে দেখা যায় এবং ভিডিওর অটো প্লে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।